ক্ষমা করো প্রভু
কথাকে ঘুম
পাড়াচ্ছি,ঘুম যা দুষ্টু ছেলে
যা দেখিস
পদ্মবনে,ফাইল সাফাই,হাতবদলি
চুপ যা সিমরন
তুই ,যদি কিছু জেনেও ফেলিস
দু পাতা
ছড়িয়ে দেব কিনে নিস চন্দ্রপলি!
আজীবনী
পেটখোরাকি ছেলের এক ঘুরন চেয়ার
মেয়ে হলে, না দেব না,
বলেছি কি তেমন কথা
কবিতা সভা হবে,সেথা
এক চেয়ার আছে
চেয়ারম্যান
করে দেব,না পারুক লিখতে কিছু!
যেথা যত চেয়ার
আছে ,বসে পড় চুপ টিকিটে
ফ্লিমে আর
ব্ল্যাক হয় না ,বসে থাক
যদ্দিন পাস
কোর্টে বল
ছুঁড়ে দিলে নিশ্চিন্ত কয়েক বছর
বাচ্চারা ভুল
করবে, বাঁশি তো বাজবেই না!
এই বেশ ভালো
আছি, চাঁদ দিয়ে উনুন জ্বালি
ঠোঁটে তো আর
লিখি না,মোবাইলেই দাম্পত্য
না পড়েই লাইক
দিই,জড়িয়ে শুই বিধবা চাঁদ
ঘর বাহিরে পোষ
মানাচ্ছি ,স্বপ্নময়
দিন রাত তো!
আত্মহত্যার
হাতে খড়ি
আমার
ডিগ্রিগুলো ফিরিয়ে নিন মাস্টারমশাই
যতগুলো
অভুক্তো জ্যোৎস্না
আমি আপনার
চরণে গুরুদক্ষিণা দিলাম
সেগুলো চেঁটে
চেঁটে খেলো ধূর্ত বাঘেরা।
লোভী চোখের
হ্রদে
ঠিকরে পড়লো
টেবিলের নিচের চালান!
আমার মতো কয়েক
হাজার প্রতিভা
সাদা সিঁথির
মতো দিকচিহ্নহীন মাঠ হয়ে পড়ে আছে সাহারা অভিভাবকের নর্দমায়।
আমার
ডিগ্রিগুলো ফিরিয়ে নিন মাস্টারমশাই
লাভ ক্ষতির
অঙ্কগুলো বাদ দিয়ে
আদর্শ আর
মূল্যবোধের সন্ধি সমাস নন্দনতত্ত্ব বাদ দিয়ে
ঘুষের
সোসিওলজি শেখান,পেশিবিজ্ঞানের অভিব্যক্তিবাদ শেখান
আর শেখান কতটা
চারুতত্ত্বে অয়েল পেন্টিং করতে পারলে
আমি থাকবো
সভ্যতার রক্তভেজা প্যানেলে।
পিপাসার নদী
যে মেয়েটা পচে মরছে রাত বারোটারও পর
অন্ধ চোখে হিসাব মেলে না প্রেমিক না
কারও বর।
যে মেয়েটা কবিতা লিখছে সেলফি কাজল এঁকে
অসময় তাকে ডেকে নিচ্ছে সেলের জোসনা
মেখে।
যে মেয়েটা রূপো গাঁথছে পঙ্গু বরের
খাতায়
তাদের ছেলে আকাশ আঁকছে ঙেজা চোখের
পাতায়।
যে মেয়েটা অঞ্জলি থেকে কিনে আনে
সীতাহার
ফিরে দেখে ঠোঁটে
কমেই যাচ্ছে ভালো লাগার ধার।
বড় অদ্ভুত মনের কুয়ো যখন খুলছে চোখ
দেখে ক্রমশ দূরেই থাকছে পানীয় প্রিয়
লোক।
No comments:
Post a Comment